এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > বড় খবর! মাত্র একমাসের মধ্যেই তৈরী হয়ে যাবে করোনা টীকা? দাবি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের!

বড় খবর! মাত্র একমাসের মধ্যেই তৈরী হয়ে যাবে করোনা টীকা? দাবি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- ভ্যাকসিন নিয়ে মানুষের আশা যত দিন যাচ্ছে ততই যেন বেড়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে সামনে আসছে ভ্যাকসিন নিয়ে নানারকম চাঞ্চল্যকর খবর। কোথাও শোনা যাচ্ছে ভ্যাকসিন তৈরি হতে আর মাত্র কিছুদিনের অপেক্ষা, তো কোথাও হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ভ্যাকসিনের ট্রায়াল। আবার কোথাও জানা যাচ্ছে ভ্যাকসিন আবিষ্কার হলেও নাকি ধনী দেশগুলি আগে তার ওপর আগে ভাগ বসাবে। তবে এমন পরিস্থিতিতে সম্প্রতি ট্রাম্পের দেওয়া এক বার্তায় বিশ্ববাসীর কাছে ভ্যাকসিন তৈরি হয়েছে নতুন জল্পনা।

সম্প্রতি ট্রাম্পের কথায় উঠে এসেছে এমন এক বার্তা যেখানে তাঁকে বলতে শোনা গেছে, তাঁরা নাকি ভ্যাকসিন তৈরীর একেবারে দোরগোড়ায় পৌঁছে গেছেন। যেখানে মাত্র দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যেই বাজারে চলে আসতে পারে করোনার ভ্যাকসিন। তবে এই নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয় তখনই যখন সামনে আসে কিছুক্ষণ আগেই বলা তাঁর আরেকটি সাক্ষাৎকারের কথা। যেখানে বলা হয়েছিল ৪ সপ্তাহ আগে ভ্যাকসিন পাওয়া কখনোই সম্ভব নয়। এমন পরিস্থিতিতে কোন কথা বিশ্বাস করা হবে সেই নিয়ে তৈরি হয় বিতর্ক। যদিও পরে সিদ্ধান্তে আসা যায় যে চার সপ্তাহ হোক বা দুই থেকে তিন সপ্তাহই হোক যদি দুটো ধরে নিয়েই এগোনো যায় তাহলেও সম্ভবত অক্টোবরের মধ্যেই করোনার ভ্যাকসিন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

অন্যদিকে, আগস্ট মাসেই রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন বিশ্বের প্রথম করোনা প্রতিষেধকের কথা ঘোষণা করেন। সেই সময়, তাদের প্রথম ভ্যাকসিনে সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গেলেও, এই দ্বিতীয় ভ্যাকসিনে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকছে না বলেই জানিয়েছিলেন তাঁরা। পরীক্ষামূলক ভাবে সেই সময় এই ভ্যাকসিন ৫৭ জন স্বেচ্ছাসেবীর উপর প্রয়োগ করা হলে তারা সকলেই সুস্থ রয়েছেন বলে জানা যায়। এই পরীক্ষাধীন ব্যক্তিদের মধ্যে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়নি। আর এর পরই অক্টোবরের মধ্যেই সমস্ত পরীক্ষা নিরীক্ষা সম্পন্ন করে নভেম্বর থেকেই এই ভ্যাকসিনের উৎপাদন শুরু করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছিল রাশিয়া। তাই এবার শত্রু দেশের আগেই নিজেদের ভ্যাকসিন নিয়ে আসার কথা ট্রাম্পের গলায় শোনা গেছে বলেই মনে করছেন রাজনীতিবিদরা।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য ইতিমধ্যেই করোনার টিকা তৈরীর প্রায় শেষ পর্যায়ে পৌঁছে গেছে মার্কিন সংস্থা মোডার্না আইএনসি এবং ফাইজার আইএনসি। যদিও সরকারের তরফ থেকে আপাতত ৩০ হাজার আমেরিকান স্বেচ্ছাসেবীর উপরে এই ট্রায়াল চালানো হয়েছে, তবুও ফাইজারের তরফ থেকে কিন্তু বিভিন্ন দেশেও এই টিকার গবেষণার কাজ করা হচ্ছে বলেই জানা গেছে। তবে দুটি টিকার ট্রায়ালই প্রায় শেষ পর্যায়ে পৌঁছে গেছে বলেই খবর। তাই ভ্যাকসিন দিয়ে যদি অসম্ভাব্য কিছু সামনে আসেও তাহলে আপাতত চমকে না গেলেও চলবে বলে মনে করছেন অনেকে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!