এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > কংগ্রেস > টুইটারের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ রাহুল গান্ধীর, সরাসরি দেশীয় রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের অভিযোগ

টুইটারের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ রাহুল গান্ধীর, সরাসরি দেশীয় রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের অভিযোগ


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – গতকাল কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে একেরপর এক অভিযোগ করেছিলেন রাহুল গান্ধী। যেখানে তিনি জানিয়েছিলেন যে, দেশের ৬০ শতাংশ জনগণের প্রতিবাদের আওয়াজকে স্তব্ধ করে দিয়েছে কেন্দ্র সরকার। আজ টুইটার নিয়ে প্রবল প্রতিবাদ জানালেন তিনি। এক ভিডিও বার্তায় রাহুল গান্ধী জানালেন যে, গণতন্ত্রের কন্ঠরোধ করছে টুইটারে। তিনি অভিযোগ করেছেন যে, দেশের রাজনীতিতে সরাসরি হস্তক্ষেপ করছে এই সংস্থা। কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশমতো গণতান্ত্রিক কাঠামোর উপরে আঘাত করছে টুইটার।

সম্প্রতি দিল্লিতে এক নির্যাতিতা দলিত কন্যা ও তার পরিবারের পরিচয় সামনে এনেছিলেন রাহুল গান্ধী। এরপর রাহুল গান্ধীর টুইটার একাউন্ট লক করে দেয়া হয়েছিল বলে জানা যাচ্ছে। ন্যাশনাল কমিশন ফর প্রটেকশন অফ চাইল্ড রাইট এর পক্ষ থেকে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানো হয়েছে। তাদের কাছ অভিযোগ পাবার পর রাহুল গান্ধী সহ বেশ কয়েকজন শীর্ষ কংগ্রেস নেতাদের টুইটার একাউন্ট লক করা হয়। আজ এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানালেন রাহুল গান্ধী।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এক ভিডিও বার্তা থেকে রাহুল গান্ধী জানালেন যে, দেশের গণতন্ত্রকে বিপদের মুখে ঠেলে দেয়া হয়েছে। সংসদে বিরোধীদের বক্তব্য রাখতে দেয়া হচ্ছে না। সংবাদমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। আগে টুইটার তাঁদেরকে আশার আলো দেখাতো। তাঁরা মনে করতেন টুইটারে কথা বলা যায়। তবে, এখন এটা স্পষ্ট যে এটিও নিরপেক্ষ সংস্থা নয়। এখানেও পক্ষপাত করা হচ্ছে।

কেন্দ্র সরকারের কথা মতোই এটির কাজ চলছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। ভিডিওবার্তা থেকে রাহুল গান্ধী আরও জানালেন যে, একাউন্ট লক করে দিয়ে গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধ করার চেষ্টা করছে টুইটার। তাঁর প্রায় কুড়ি মিলিয়ন ফলোয়ার রয়েছে। তাদের অধিকারের ওপর হস্তক্ষেপ করতে চাইছে টুইটার। টুইটারের এই পদক্ষেপকে ভয়ঙ্কর বলে প্রতিবাদ জানালেন তিনি।

অন্যদিকে, গতকাল কেন্দ্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান দেশের মোট ১৫ টি বিরোধী দলের একাধিক সাংসদ। প্রতিবাদ মিছিলে পূর্বে কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খার্গের বাসভবনে বিশেষ বৈঠক বসেছিল। বৈঠকের পর রাহুল গান্ধী জানিয়েছেন যে, অধিবেশন শেষ করে দেয়া হয়েছে। দেশের ৬০ শতাংশ মানুষের প্রতিবাদের আওয়াজকে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। পেগাসাসের কথা তুলেছিলেন তাঁরা। যা নিয়ে বিতর্কের আহ্বান জানিয়েছিলেন। কিন্তু সবকিছুই প্রত্যাখ্যান করে দিয়েছে কেন্দ্র। তাঁরা সংসদের বাইরে কৃষকদের সমস্যার কথা তুলে ধরেছেন। এই বিষয়গুলি নিয়ে সংসদে বক্তব্য রাখতে দেয়া হয় নি।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!