দিল্লী সফরে এবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী বৈঠকে বসলেন আরও এক কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে, বাড়ছে চাপানউতোর জাতীয় রাজনীতি July 29, 2021 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্প্রতি দিল্লি গিয়েছেন। কার্যত তাঁর এই দিল্লি সফর জাতীয় রাজনীতিতে অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য জায়গা দখল করেছে। তবে এই সফরে মোদি বিরোধী জোট যেমন সক্রিয় করছেন তিনি, ঠিক সেভাবেই প্রশাসনিক পর্ব সুষ্ঠুভাবে সমাধান করছেন। কার্যত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকের পাশাপাশি আজকে কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহণমন্ত্রী নীতিন গড়কড়ির সঙ্গেও বৈঠক সম্পন্ন করলেন। রাজ্যের সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রীর সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর কি বৈঠক হল তা নিয়ে কৌতূহল ছিল তুঙ্গে। পরে অবশ্য সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, রাজ্যে ইলেকট্রিক বাস, অটো এবং স্কুটারের কারখানা যাতে তৈরি হয় তার জন্য তিনি পরিবহণ মন্ত্রী নীতিন গড়কড়ির কাছে আবেদন জানিয়েছেন। একই সাথে রাজ্যজুড়ে ভালো সড়কের দাবিও তিনি জানিয়েছেন বলে জানা গেছে। কার্যত দিল্লিতে বুধবার দফায় দফায় বৈঠকে বসেছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - তাঁর বৈঠকি তালিকায় ছিলেন সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী, অরবিন্দ কেজরিওয়াল। কার্যত সফরসূচি অনুযায়ী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন নীতিন গড়করি। দুই মন্ত্রীর বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় পরিবহণ ও সড়ক মন্ত্রকের আধিকারিকরা ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, রাস্তা সম্প্রসারণ করা ছাড়াও রাস্তাঘাট মেরামত নিয়েও আলোচনা হয়েছে। অন্যদিকে আজকের বৈঠকের একটি ছবি শেয়ার করা হয়েছে নীতিন গড়কড়ির দপ্তরের টুইটার হ্যান্ডেল থেকে। জানা গিয়েছে, দুই মন্ত্রীর উপস্থিতিতে রাজ্যের বিভিন্ন সড়ক প্রকল্প নিয়েও কথা হয়েছে। প্রথমে প্রধানমন্ত্রী, তারপর সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রীর সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ স্বাভাবিকভাবে অন্য গুরুত্ব পাচ্ছে। যেখানে মোদী বিরোধী শিবিরকে একজোট করতে দিল্লিতে তৃণমূল নেত্রীর পদার্পণ, সেখানে একাধারে তিনি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করছেন। যথারীতি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়কে নিয়ে জাতীয় রাজনীতিতে ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে তুমুল হইচই। আপনার মতামত জানান -