Big Breaking উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি পদে বদল, মহুয়ার জায়গায় কে? রাজ্য August 13, 2021 প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- চলতি বছরে করোনা পরিস্থিতির কারণে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি। তবে নম্বর নিজেদের মত করে বসিয়ে দিয়েছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ এবং উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। কিন্তু মাধ্যমিকের রেজাল্ট নিয়ে রাজ্যজুড়ে কোনো প্রশ্ন চিহ্ন তৈরি না হলেও, উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল প্রকাশ হওয়ার পর থেকেই বিতর্ক শুরু হয় বিভিন্ন জেলায় তৈরি হয় বিক্ষোভ। একের পর এক বিদ্যালয়ে কম নম্বর দেওয়া নিয়ে ছাত্রছাত্রীরা তাদের প্রতিবাদ শুরু করেন। যার জেরে চাপের মুখে পড়ে যায় উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। এমনকি ফলাফল প্রকাশের দিনে রাজ্যে প্রথম হওয়া ছাত্রীর ধর্মীয় পরিচয় নিয়ে মন্তব্য করার কারণে বিতর্কের মুখে পড়তে শুরু করেন উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভানেত্রী মহুয়া দাস। আর তারপর থেকেই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি তুলতে শুরু করেছিলেন একাংশ। অবশেষে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি পদে এলো বড়সড় বদল। সূত্রের খবর, আজ উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভানেত্রী পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় মহুয়া দাসকে। যেখানে তার জায়গায় দায়িত্বে আসছেন চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - জানা গিয়েছে, চিরঞ্জীববাবু যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য পদে রয়েছেন। আগামী সোমবার তিনি তার দায়িত্বভার গ্রহন করবেন। স্বভাবতই মহুয়া দাসকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভানেত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার পরেই নানা কারণ সামনে আসতে শুরু করেছে। একাংশ বলতে শুরু করেছেন, যেভাবে উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে গোটা রাজ্যজুড়ে, তাতে বিতর্ককে দমন করতেই শেষ পর্যন্ত শিক্ষা দপ্তরের পক্ষ থেকে এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হল। পর্যবেক্ষকদের মতে, উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল প্রকাশ থেকেই শুরু করেছে বিতর্ক। সাংবাদিক বৈঠকে মহুয়াদেবী সারা রাজ্যের মধ্যে প্রথম হওয়া এক ছাত্রীর ধর্মীয় পরিচয় তুলে ধরেন। আর তারপরেই তার সেই মন্তব্যকে নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করে একাংশ। যার জেরে অনেকটাই চাপে পড়ে যায় রাজ্যের শিক্ষা দপ্তর। আর তারপর থেকেই মহুয়া দাসের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হতে পারে বলে জল্পনা তৈরি হয়েছিল। অবশেষে তাকে সরিয়ে দিয়ে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করল রাজ্য সরকার বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। আপনার মতামত জানান -