আসাম থেকে কলকাতায় ফিরলেন তৃণমূলের প্রতিনিধিদল, কি জানালেন প্রতিক্রিয়ায়? জাতীয় রাজ্য August 3, 2018 এনআরসি-কে কেন্দ্র করে ডাকা নাগরিক কনভেনশনে যোগ দিতে রাজ্যের পুরমন্ত্রী তথা তৃনমূলের হেভিওয়েট নেতা ফিরহাদ হাকিমের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল গিয়েছিলো শিলচরে। আর এদিন রাজ্যে ফিরেই বিজেপির বিরুদ্ধে কড়া ভাষায় আক্রমণ শানালেন মন্ত্রী। জানালেন,’বিজেপি দাঙ্গাবাজ দল। এঁরা যেখানেই গিয়েছে,সেখানেই অশান্তি বাঁধিয়েছে।’ মন্ত্রীর পাশাপাশি প্রতিনিধি দলও ক্ষোভ উগড়ে দিয়ে জানালেন,জোড় করেই তাঁদের সাথে সাধারণ মানুষদের দেখা করতে দেওয়া হয়নি। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে ——————————————————————————————- এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে। উল্লেখ্য,জাতীয় নাগরিকপঞ্জীর চূড়ান্ত খসড়ায় ৪০ লাখ বাঙালির নাম না থাকায় বিপাকে পড়েন তাঁরা। এই বিপদের দিনে,তাঁদের সমস্যা খতিয়ে দেখতেই গতকাল ফিরহাদ হাকিমের নেতৃত্বে তৃণমূলের একটি প্রতিনিধি দল অসমে যায়। কিন্তু শিলচর বিমানবন্দরে নামতেই পুলিশের সঙ্গে বেজায় ঝামেলা বাঁধে তাঁদের। রীতিমতো তাঁদের এগোতে বাঁধা দেয় পুলিশ। এর জেরে ধস্তাধস্তিও হয়। বিমানবন্দরেই অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করেছিলেন তৃণমূলের প্রতিনিধিরা। উল্লেখ্য,এদিন সকালে তৃণমূলের ৮ জন প্রতিনিধির মধ্যে ৬ জনই ফিরেছেন কোলকাতায়। সকাল ৭.৪৫ এ তাঁরা বিমানপথে কোলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দেন এবং বাকি দুজন সাংসদ মমতাবালা ঠাকুর এবং অর্পিতা ঘোষ সোজা যাচ্ছেন দিল্লিতে। শিলচর বিমানবন্দরেই তাঁদের পিআর বন্ডে সাক্ষর নেওয়া হয়। গুয়াহাটিতে যেতে চাইলে বাধা সৃষ্টি করা হয়। পরিস্থিতির চাপে পড়ে গতকাল রাতে বিমানবন্দরের ধর্মশালাতেই রাত কাটাতে হয় তাঁদের। সেখানেও তাঁদের জন্যে অসুবিধা সৃষ্টি করা হয়। এমনটাই অভিযোগ এসেছে তাঁদের তরফ থেকে। তাঁদের প্রতি এধরণের অপমানজনক আচরণেরর পর তৃণমূল কংগ্রেসের তরফ থেকে কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে এ ব্যাপারে তৃণমূল সাংসদ শুখেন্দুশেখর রায় জানান,দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা করেই পরবর্তী পর্যায়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আপনার মতামত জানান -