এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > বাংলাদেশের ইলিশ কলকাতায় পৌঁছালেও, নতুন পদক্ষেপে হয়ে যেতে পারে বন্ধ? জেনে নিন বিস্তারে

বাংলাদেশের ইলিশ কলকাতায় পৌঁছালেও, নতুন পদক্ষেপে হয়ে যেতে পারে বন্ধ? জেনে নিন বিস্তারে


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- কিছুদিন আগেই খবর পাওয়া গেছিল, বাঙালির পাতে ইলিশের অভাব মেটাতে উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ। যার ফলে ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশ সরকার ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ রাখলেও ১৪৫০ টন ইলিশ এই সপ্তাহেই কলকাতায় পৌঁছবার কথা। বেনাপোল-হরিদাসপুর সীমান্ত দিয়েই তা পশ্চিমবঙ্গে আসবে বলেই জানা গেছিলো। তবে গত বছর দুর্গাপুজোর সময়ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পশ্চিমবঙ্গে ৫০০ টন ইলিশ রপ্তানির ব্যবস্থা করেছিলেন। তবে এবার ইলিশ ব্যবসায়ীদের কথা মাথায় রেখেই রপ্তানির ‘বিশেষ অনুমতি’ দিয়েছে বলেই জানিয়েছিল বাংলাদেশ সরকার। সেই মত ১৪৫০ টন ইলিশ এই সপ্তাহেই কলকাতায় আসতে চলেছে।

জানা গিয়েছিল, বাংলাদেশ থেকে যে ইলিশ ভারতে আসবে তার ওজন মোটামুটি ৮০০-১২০০কেজির হবে। আর ওজনের উপর নির্ভর করে ইলিশের পাইকারি দাম প্রতি কেজিতে ৮০০ থেকে ১৪০০ টাকা হতে পারে। ফলে বেশ সাস্থাতেই পাতে পড়বে ইলিশ। আর সেই তেল ঝোলে বাঙালিকে তৃপ্ত করবে ইলিশের আস্বাদ। তবে এ কি, সেই ইলিশের পাতে নাকি নজর লাগতে চলেছে পিয়াঁজের? ব্যাপারটা কি?

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

জানা গেছে, কেন্দ্রীয় সরকার সম্প্রতি পেয়াঁজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বলে জানা গেছে। বাণিজ্য মন্ত্রক সূত্রে জানা গেছে, এই মুহূর্তে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ রাখা হচ্ছে। ফলত পেট্রাপোল, বেনাপোল সহ রাজ্যের বিভিন্ন সীমান্তে পেঁয়াজ পরিবহনকারী লরিগুলি সার দিয়ে দাঁড়িয়ে গিয়েছে বলে জানা গেছে। এরই সঙ্গে রেলপথ দিয়ে পরিবাহিত প্রায় ১,৪০০ টন পেঁয়াজও মাঝপথেই দাঁড়িয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে বলেই জানা গেছে। ফলে ব্যবসায়ীরা সমস্যায় পড়েছেন। অন্যদিকে দেশের প্রয়োজনেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে এখানে একটা প্রশ্ন থেকেই যায় যে তাহলে কি ইলিশের কোপ পড়বে এই কাজের? তবে সেই সম্ভাবনা নেই বলেই আশ্বস্ত করা হয়েছে।

অন্যদিকে, এর ফলে বাংলাদেশে পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৩০০ টাকায় পৌঁছবে কি না, তা নিয়ে বিভিন্ন মহলে আলোচনাও শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে। ফলত সোমবার যে পেয়াঁজের দাম ৪০ টাকা ছিল, মঙ্গলবার তা বেড়ে ৬০-৭০ টাকায় পৌঁছে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, পেঁয়াজের মোট চাহিদার প্রায় ৬০ শতাংশ বাংলাদেশে উৎপাদন হয়। তবে বাকি ৪০ শতাংশের জন্য মূলত ভারতের উপরই নির্ভর করে থাকতে হয় বাংলাদেশ সরকারকে। তবে গত বছরও নাকি বাংলাদেশে পেঁয়াজের সর্বোচ্চ দাম কেজিপ্রতি ৩০০ টাকা হয়েছিল বলে জানা গেছে। এবার তাই দেশের অবস্থা সামলাতে মায়ানমার, মিশর ও তুরস্ক থেকে বাংলাদেশ পেঁয়াজ আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!