বিজেপির সভা ভেঙে পড়ার আসল কারণ জানা গেল সৌজন্যে হেভিওয়েট নেতা মেদিনীপুর রাজ্য July 18, 2018 দিন দুয়েক আগে কৃষিপন্যের সহায়ক মূল্যবৃদ্ধিসহ একাধিক ইস্যুতে কৃষকসমাজের সঙ্গে মিটিং করতে মেদিনীপুরের কলেজ মাঠে জনসভা করছিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। মোদীজির ভাষণে সভায় যখন গমগম করছে লোক,তখনই হঠাৎ করে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়েছিলো দর্শকদের অস্থায়ী সামিয়ানা। লোহার কাঠামোর আঘাতে ঘটনাস্থলেই আহত হয়েছিলো প্রায় শ-খানেক মানুষ। এই অপ্রত্যাশিত ঘটনার জেরে তীব্র চাপের মুখে পড়েছিলেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বরা। দলের সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসু তো এই দুর্ঘটনার সম্পূর্ণ দায়টাই রাজ্যসরকারের উপর চাপিয়ে বলেছিলেন মানুষ খুনের চক্রান্ত করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে ——————————————————————————————- এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে। সায়ন্তন বাবুর এই অভিযোগের দায় একদমই অস্বীকার করে পাল্টা জবাব দিতে দেখা গেলো এদিন তৃণমূলের হেভিওয়েট নেতা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে। তাঁর দাবী, নরেন্দ্র মোদীর মঞ্চেরর নীচে পদ্মফুল আঁকা ছিল। কাজেই তিনি বঙ্গে এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী হিসাবে নয়,একজন বিজেপি নেতা হিসাবে। তাই মঞ্চ তৈরি করার দায়িত্বে ছিলেন রাজ্য বিজেপির নেতৃত্বরা,তৃণমূল সরকার নয়। রাজ্যসরকারের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল,তাঁরা সেটা যথাযথ পালন করেছেন। এর পাশাপাশি তিনি উল্টে বঙ্গের পদ্ম নেতৃত্বদের ঘাড়ে দোষের বোঝা চাপিয়ে বলেন যে, বিজেপির নেতারাই ‘কাটমানি’ খেয়েছেন। তদন্ত করলেই জানা যায়,টাকা কার পকেটে ঢুকেছে? মুকুল,রাহুল না দিলীপ?। এদিন তিনি এটাও জানালেন যে প্রশাসনিক স্তরে মঞ্চ ভাঙার তদন্ত অবিলম্বে শুরু করা হবে। বিজেপিরাই যে বাইরে থেকে লোক ভাড়া করে নিয়ে এসে রাজ্যপুলিশকে আক্রমণ করেছেন এটাও জানান তিনি এদিন। আপনার মতামত জানান -