এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > কোচবিহারের ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রীকেই কাঠগড়ায় তুললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি

কোচবিহারের ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রীকেই কাঠগড়ায় তুললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – গতকাল কোচবিহারের শীতলকুচিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতে ৪ জন মানুষের মৃত্যু, তোলপাড় করে দিয়েছে রাজ্য রাজনীতিকে। এ বিষয়ে বিজেপিকে দায়ী করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি দাবি করেছেন, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের ইস্তফা। তবে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, আত্মরক্ষার কারণেই তাঁরা গুলি চালাতে বাধ্য হয়েছিলেন। এবার এই ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই অভিযুক্ত করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ জানালেন যে, শীতলকুচিতে যাদের মৃত্যু হয়েছে, তাদের মৃত্যুর জন্য দায় পুরোপুরি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। মুখ্যমন্ত্রী মানুষকে আহ্বান জানিয়েছিলেন যে, সেন্ট্রাল ফোর্সকে ঘিরে ধরতে, ইভিএম আটকাতে। সমাজবিরোধীরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হয়ে ভোট করতো। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাদের খেপিয়েছেন। তারা সেন্ট্রাল ফোর্স এর ওপর হামলা করেছে, চলেছে গুলি। তিনি মনে করছেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা হওয়া উচিত।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তাঁকে প্রচার থেকে সরিয়ে নিয়ে গিয়ে তাঁকে গৃহবন্দি করে রাখা প্রয়োজন। মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ জানালেন যে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বুঝতে পেরেছেন যে, নির্বাচনে তিনি হেরে যাবেন। এ কারণেই মানুষকে ক্ষ্যাপাতে শুরু করেছেন তিনি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পর্কে তিনি আরও জানালেন যে, তিনি পাপ করেছেন, তিনি অন্যায় করেছেন, মানুষকে উস্কানি দিয়েছেন। তাঁর প্রচার বন্ধ করে দেওয়া উচিত। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা উচিত।

অন্যদিকে, বিজেপি প্রার্থী ভারতী ঘোষ কোচবিহারের ঘটনার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দায়ী করেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, সেদিন যে ধরনের উস্কানিমূলক কথা মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, তার জন্যই এমন ঘটনা ঘটেছে। তিনি মনে করছেন, নির্বাচন কমিশনের তাঁকে নজর বন্দি করে রাখা উচিত। মুখ্যমন্ত্রীর গতিবিধির ওপরও নিষেধাজ্ঞা জারি করা উচিত। যাতে এ ধরনের উস্কানি দিতে না পারেন তিনি। তিনি অভিযোগ করেছেন, মুখ্যমন্ত্রীই হলেন রাজ্যের মূল উস্কানিদাতা।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!