এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > করোনা আতঙ্ক কাটার কোনো লক্ষণই নেই! এবার আক্রান্ত হলেন আর এক হেভিওয়েট মন্ত্রী

করোনা আতঙ্ক কাটার কোনো লক্ষণই নেই! এবার আক্রান্ত হলেন আর এক হেভিওয়েট মন্ত্রী


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – সময়ের সাথে সাথে করোনা ভাইরাসের দাপট বাড়ছে। প্রথমদিকে ভারতবর্ষে করোনা ভাইরাস প্রবেশ করার সাথে সাথেই তাকে আটকাতে লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়‌। তা সত্ত্বেও দিনকে দিন আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে চলে যায় যে, প্রশাসনিক কর্তা ব্যক্তি থেকে শুরু করে নানা গুরুত্বপূর্ণ হেভিওয়েট ব্যাক্তি, এমনকি মন্ত্রীদের শরীরেও এই করোনা ভাইরাস বাসা বাঁধে। আর এবার দিল্লি সরকারের উপমুখ্যমন্ত্রী মনিশ সিসোদিয়ার করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেল।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই দিল্লি সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী সতেন্দ্র জৈনর স্পষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তির পর এই তীব্র আশঙ্কা তৈরি হয়। এমনকি কিছুদিন আগেই করোনা আক্রান্ত সন্দেহে লালারস পরীক্ষা করা হয় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের। তবে তার পরেও রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। কিন্তু এবার একসঙ্গে দিল্লির সরকারের চার বিধায়ক এবং এক মন্ত্রীর করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেল।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

জানা গেছে, দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া কালকাজির বিধায়ক অতিশী, বিশেষ রবি এবং রাজকুমার আনন্দ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। আর একসাথে চার বিধায়ক এই ভয়াবহ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ায় এবার রাজনৈতিক মহলে শোরগোল তৈরি হয়েছে। দিল্লি সরকারের এই চার বিধায়ককে হাসপাতালে ভর্তি করা হবে, নাকি কোয়ারেন্টাইন রাখা হবে, তা নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা।

তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও বাংলার ক্ষেত্রে হেভিওয়েট মন্ত্রী সুজিত বসু থেকে শুরু করে বিধায়ক তমোনাশ ঘোষ, এমনকি নির্মল ঘোষের শরীরে করোনা ভাইরাস বাসা বাঁধে। যার পরে গোটা বাংলা জুড়ে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল। যেখানে হেভিওয়েট মন্ত্রীরা বাদ থাকছেন না, সেখানে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়! তা নিয়ে তৈরি হতে শুরু করে আশঙ্কা। আর এবার বাংলার পর খোদ ভারতবর্ষের রাজধানী দিল্লি সরকারের চার বিধায়ক করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ায় আশঙ্কা ক্রমশ বাড়তে শুরু করেছে।

অনেকে বলছেন, পরিস্থিতি বেগতিক হতে শুরু করেছে লকডাউন শিথিল হওয়ার পরেই। যেভাবে সামাজিক সংক্রমণ এবং পরিযায়ী শ্রমিকরা এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে ফিরছেন, তাতে ভাইরাস দ্রুত ছড়াতে শুরু করেছে। আর যার ফলস্বরুপ এখন সেই ভাইরাসের প্রকোপ থেকে বাঁচছেন না হেভিওয়েট মন্ত্রীরাও। সব মিলিয়ে এখন গোটা পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!