এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > ‘করোনাভ্যাক’-নিয়ে সুখবর কি খুব শীঘ্রই আসতে চলেছে চীন থেকে ? কারণ জেনে নিন

‘করোনাভ্যাক’-নিয়ে সুখবর কি খুব শীঘ্রই আসতে চলেছে চীন থেকে ? কারণ জেনে নিন


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট –মার্চ মাস থেকে করোনা ভাইরাসের দাপট গোটা বিশ্বে জাঁকিয়ে বসার পর প্রায় প্রতিটা দেশ চীনকে দোষারোপ করতে শুরু করেছিল। প্রায় সকলেই দাবি করেছিল, এই করোনা ভাইরাসকে ছড়িয়ে দেওয়ার পেছনে প্রধান দায়ী চীন। আর এরপরেই কোণঠাসা হয়ে গিয়েছিল সেই দেশ। তবে এখনও পর্যন্ত সেই করোনা ভাইরাসকে মোকাবিলা করার মত কোনো প্রতিষেধক না বেরোনোয় দিনকে দিন চিন্তা বাড়তে শুরু করেছে।

তবে এবার সেই চীনের উদ্যোগেই করোনার সম্ভাব্য প্রতিষেধক নিয়ে নানা মহলে তৈরি হয়েছে সংশয়। সূত্রের খবর, সাও পাওলোর সবথেকে বিখ্যাত বায়োমেডিকাল গবেষণা সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সিনৈভ্যাকের তৈরি প্রতিষেধক “করোনাভ্যাক” এর দুই দফা ট্রায়াল ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছে। যার ফলাফলের ভিত্তিতে কার্যত নিশ্চিত যে, চীনের তৈরি এই করোনা ভ্যাকসিন সম্পূর্ণরূপে নিরাপদ। তবে খুব দ্রুত তৃতীয় দফার ট্রায়াল বের হবে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় কমবেশি সব দেশেই বাড়তে শুরু করেছে। তবে তার প্রতিষেধক আবিষ্কার না হওয়া নিয়ে সকলেই চিন্তায় রয়েছেন। তবে এবার এই ব্যাপারে কিছুটা হলেও খুশির খবর শোনা গেল বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এদিন এই প্রসঙ্গে সাও পাওলো গভর্নর জোয়া ডোরিয়া বলেন, “করোনাভ্যাকের প্রথম দফায় ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে থেকে ব্রাজিল বুঝতে পেরেছে, করোনাভ্যাকই নিরাপদ, সবথেকে ভালো এবং সব থেকে বেশি আশা যোগাচ্ছে।”

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তবে এর ফলে কি কোনো অসুবিধা হচ্ছে? একাংশ বলছেন, ইনজেকশনের মাধ্যমে ডোজ নেওয়ার কারণে বেশ কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবক প্রথমদিকে ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিলেন। তবে মোটের উপর ফলাফল সন্তোষজনক বলেই দাবি করা হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই তৃতীয় দফার ট্রায়ালে মোট 9 হাজার স্বেচ্ছাসেবক অংশগ্রহণ করছেন। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, প্রথম দফার ট্রায়ালে সাধারণ মানুষের শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে। আর এই পদ্ধতিতে যদি সমস্ত কিছু ঠিকঠাক পর্যায়ে থাকে, তাহলে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসেই চীনের করোনা প্রতিশোধক ব্রাজিলে পৌঁছে যাবে বলে খবর। যার ফলে এখন নানা মহলে আশার আলো তৈরি হয়েছে।

দীর্ঘদিন ধরে করোনা ভাইরাস তার দাপট চালালেও সেই প্রতিষেধক তৈরি হবে হবে করেও তাতে সাফল্য পাওয়া যায়নি। কিন্তু দ্বিতীয় দফার ট্রায়ালে সাফল্য পাওয়ায় তৃতীয় দফার ট্রায়ালের দিকে নজর রয়েছে সকলের। সব মিলিয়ে তৃতীয় দফার ট্রায়ালের পর এই করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন নিয়ে কি রিপোর্ট আসে, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!