এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > দেশে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, সাথেই মৃত্যু, বাড়ছে আতঙ্ক, ভ্যাকসিনের অপেক্ষায় বিশ্ব

দেশে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, সাথেই মৃত্যু, বাড়ছে আতঙ্ক, ভ্যাকসিনের অপেক্ষায় বিশ্ব


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট দেশজুড়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও আর তার সাথে বেড়ে চলেছে প্রবলভাবে সাধারণ মানুষের আতঙ্ক। এই মুহূর্তে দেশের করোনা পরিস্থিতি যে মোটেই সুখকর নয় সে ব্যাপারে ওয়াকিবহাল সবাই। প্রাথমিকভাবে করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে দেশজুড়ে শুরু হয়েছিল লকডাউন। কিন্তু তাতে যে পরিস্থিতির বিশেষ কোনো হেরফের হয়নি, তা এই মুহূর্তে স্পষ্ট অনেকটাই। অন্যদিকে করোনার বিরুদ্ধে লড়াই চালানোর জন্য প্রয়োজন প্রতিষেধক বা ওষুধ, যা এখনো পর্যন্ত এরকম কোন কিছু আবিষ্কারের ইঙ্গিত দেয়নি বিজ্ঞানীরা।

তবে সূত্রের খবর, ভারত এই মুহূর্তে করোনার ওষুধ আবিষ্কারের জন্য ক্লিনিক্যালি ট্রায়ালের প্রাকমুহুর্তে দাঁড়িয়ে রয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই এই খবরে আশার আলো ছড়িয়েছে সর্বত্র। অন্যদিকে জানা যাচ্ছে, গত 24 ঘণ্টায় নতুন করে দেশজুড়ে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২২ হাজার ৭৫২ জন । যার ফলে এই মুহূর্তে দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়ে গিয়েছে সাত লক্ষের গন্ডি। মৃত্যুর সংখ্যাও বেড়ে গিয়েছে গত 24 ঘণ্টায়।  মৃতের সংখ্যা ৯ হাজার ২৫০।

গত 24 ঘন্টার হিসেবে এবার আমেরিকাকেও টপকে গেল ভারত। ভারতের সামনে শুধুমাত্র এখন একটাই দেশ এবং সেটি হলো ব্রাজিল। গত 24 ঘণ্টায় ব্রাজিলে 602 জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

অন্যদিকে আমেরিকায় এখনো পর্যন্ত প্রায় 30 লক্ষ মানুষ সংক্রামিত হয়েছেন করোনায় বলে খবর। তবে ভারতে করোনার ভ্যাকসিনের ট্রায়াল খুব শীঘ্রই শুরু হবে বলে জানা গেছে। সূত্রের খবর, প্রাথমিকভাবে 11 জনের শরীরে এই প্রতিষেধকের পরীক্ষা হবে। আগামী সপ্তাহ থেকে ভারতে শুরু হতে চলেছে করোনার ওষুধের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল। 15 জুলাইয়ের মধ্যে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া কার্যকর হবে বলে জানা গেছে। অন্যদিকে প্রথম ধাপের পরীক্ষা সফল হলে এরপর শুরু হবে দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষা। আপাতত ক্লিনিকাল টেস্টের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে দেশের 12 টি ইনস্টিটিউটকে।

যার মধ্যে দিল্লি এবং পাটনার এইমস হসপিটাল অন্যতম। করোনা পরিস্থিতিকে টেক্কা দিতে ক্রমাগত লড়ে যাচ্ছে সারাদেশ। এই পরিস্থিতিতে প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে না পারলে অবস্থা যে আরও সঙ্গীন হয়ে উঠবে সে কথা চোখ বন্ধ করে বলা যায় বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। অন্যদিকে গবেষকদের মতে, ভারতের বুকে যদি করোনার প্রতিষেধক আবিষ্কার হয় তাহলে তা হবে যুগান্তকারী সৃষ্টি। আপাতত ভারতের লক্ষ্য করোনার নিরিখে কোনভাবেই যেন বিশ্বের এক নম্বর জায়গা দখল করতে না হয়।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!