এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > খোদ মুখ্যমন্ত্রীর তৈরী করা হিন্দু সংগঠনের প্রভাশালী নেতা হলেন খুন! কার্যত তোলপাড় গোটা দেশ!

খোদ মুখ্যমন্ত্রীর তৈরী করা হিন্দু সংগঠনের প্রভাশালী নেতা হলেন খুন! কার্যত তোলপাড় গোটা দেশ!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট– সম্প্রতি যোগী আদিত্যনাথের রাজ্যে আবারও খুনের ঘটনা ঘটলো এক হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের নেতার। তবে এ ঘটনা প্রথম নয়, এর আগেও অনেকবার উত্তরপ্রদেশের হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের নেতারা এমনভাবে হিংসার শিকার হয়েছেন বলেও জানা গেছে। তবে এবার যা ঘটেছে তাতে একেবারে আদিত্যনাথের নিজের তৈরি হাসপাতালের সামনে থেকেই উদ্ধার করা হয়েছে হিন্দু যুব বাহিনীর এক সক্রিয় নেতাকে। যদিও এক্ষেত্রে মৃত্যুর কারণ হিসেবে এখনো কোনো সঠিক তথ্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি, তবুও অনুমান করা হচ্ছে যেহেতু তিনি হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের একজন সক্রিয় নেতা ছিলেন, সে কারণেই হয়ত তাঁর যথেষ্ট শত্রু থাকতে পারে। আর তারাই তাঁকে খুন করেছে বলে পুলিশ অনুমান করছে।

জানা গেছে, উত্তরপ্রদেশের বারেলির বাসিন্দা ওই যুবকের নাম সঞ্জয় সিং। তার বয়স ৩৭ বছর। শুধু তাই নয়, এদিন বরেলির সিনিয়র পুলিশ সুপার জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শাহী পুলিশ স্টেশনের এলাকায় অবস্থিত উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের নিজের তৈরি এক হাসপাতালের কাছ থেকে ওই ব্যক্তির রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। মৃতদেহের শরীরে একাধিক ক্ষতচিহ্ন ছিল। মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানোর পাশাপাশি ওই ব্যক্তির নামে খুনের মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এদিকে মৃতের পরিবারের অভিযোগ তাদের পরিবারের সদস্যকে খুনই করা হয়েছে এবং ব্যক্তিগত কোন আক্রোশ নয়, তার কর্মকাণ্ডের জন্যই তৈরী হওয়া তার একাধিক শত্রুদের মধ্যে কেউ এমন কাজ করেছে বলে জানিয়েছে মৃতের পরিবার। সেই হিসাবে পুলিশের কাছে তদন্ত শুরু করার কথা বলা হলেও এখনো পর্যন্ত তদন্তে কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি বলেই জানা গেছে। তবে একথা সত্য যে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পরই এই ঘটনা বেশি করে মাথাচাড়া দিয়েছে।

উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার আগে ২০০২ সালে যোগী আদিত্যনাথ এই ‘হিন্দু যুব বাহিনী’ নামে একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আর সেই সংগঠনের সক্রিয় নেতা ছিলেন ওই মৃত ব্যক্তি। তবে শুধু সক্রিয় নেতা বললে ভুল বলা হবে, বিভিন্ন অঞ্চলে এই সংগঠনের সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন ওই ব্যক্তি। সুতরাং তাতে তাঁর যে একাধিক শত্রু থাকবে একথা মেনে নেওয়া খুব একটা কঠিন ব্যাপার নয়। অন্যদিকে হাসপাতালের ৫ জন কর্মীকে পুলিশ জেরা করার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলের চারপাশের সিসিটিভি ক্যামেরা গুলিও বর্তমানে খতিয়ে দেখার কাজ চলছে বলে জানা গেছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!