এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > জোট সমীকরণ চূড়ান্ত করেই বিজেপিকে হারাতে কোমর বেঁধে আসরে নামলো কংগ্রেস – জেনে নিন বিস্তারিত

জোট সমীকরণ চূড়ান্ত করেই বিজেপিকে হারাতে কোমর বেঁধে আসরে নামলো কংগ্রেস – জেনে নিন বিস্তারিত

2019 এর লোকসভা ভোটে বিপুল জয় লাভ করে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ ভাবে বিজেপি দ্বিতীয়বার দিল্লীর মসনদ দখল করে। প্রধানমন্ত্রী হন নরেন্দ্র মোদী। চেষ্টা করেও বিরোধী দলগুলি প্রায় খড়কুটোর মতো উড়ে গেছে বিজেপির সামনে থেকে। এবার মহারাষ্ট্রে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন। আর এই নির্বাচনকে সামনে রেখে বিরোধী দল কংগ্রেস ও এনসিপি এবার জোট গঠন করে বিজেপিকে হারাতে আসরে নামল।

মহারাষ্ট্রে বিজেপি শিবিরের জোট সঙ্গী হলো শিবসেনা। এবার এই জোটকে হারাতে কংগ্রেসের সাথে হাতে হাত মিলিয়ে এনসিপি আসন রফা চূড়ান্ত করল। বিজেপিকে হারানোর লক্ষ্যে দুই দলই নিজেদের মধ্যে আসন সমবন্টন করেছে। অর্থাৎ কংগ্রেস ও এনসিপি দু’দলই 125 টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামছে বিজেপির বিরুদ্ধে।

এ বিষয়ে সোমবার এনসিপি’র প্রধান শারদ পাওয়ার একটি টুইটে পরিষ্কার করে জানিয়েছেন, কংগ্রেস ও এনসিপি আসন রফা চূড়ান্ত করে নিয়েছে। এবং উভয়েই 288 টি আসনের মধ্যে 125 টি করে আসনে লড়বে। বাকি 38 টি আসন মিত্রশক্তি কে দিয়ে দেওয়া হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

মহারাষ্ট্রের ভোটে এবার কিছু নতুন মুখ দেখা যেতে পারে। সেরকমটাই জানিয়েছেন এনসিপি প্রধান শারদ পাওয়ার। কংগ্রেসের সাথে হাত মেলানো যে বৃহত্তর স্বার্থের তাগিদে তা জানাতে ভোলেননি তিনি এদিন। উপরন্তু ছোট মাঝারি দলগুলোকেও তিনি আহ্বান জানিয়েছেন বিজেপিকে হারাতে জোটবদ্ধ হতে।

উল্লেখ্য 2014 সালে কংগ্রেস ও এনসিপি মহারাষ্ট্রে পৃথকভাবে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াইতে নেমেছিল। কারণ কংগ্রেস ও এনসিপি সেই সময় আসন সমঝোতা নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। যার ফল ভুগতে হয়েছে হাতেনাতে। বিজেপি 122 টি আসনে জিতে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ ভাবে রাজনৈতিক মঞ্চে আবির্ভূত হয়েছিল। কংগ্রেসের ভাগে গেছিল 42 টি আসন আর এন সি পি জিতেছিল 41 টি আসন। বাকিগুলি প্রত্যেকটাই যায় শিবসেনার পক্ষে। তাই এবারে আর কোনো ঝুঁকি না নিয়ে আগেভাগেই কাজ সেরে রাখল কংগ্রেস ও এনসিপি।

মহারাষ্ট্রে কংগ্রেস ও এনসিপির আসন বন্টন নিয়ে এই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত যে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে অন্য মাত্রা যোগ করবে তা নিঃসন্দেহে বলা যায় বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!