এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > পেট্রোপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে প্রশ্ন করতেই মেজাজ হারালেন হেভিওয়েট বিজেপি নেতা

পেট্রোপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে প্রশ্ন করতেই মেজাজ হারালেন হেভিওয়েট বিজেপি নেতা


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – সম্প্রতি পেট্রোল ও ডিজেলের ব্যাপক মূল্য বৃদ্ধিতে ভারে মা ভবানী অবস্থা দেশের আপামর জনতার। পেট্রোলের দাম ১০০ টাকা ছাড়িয়ে গেছে, ডিজেলের দাম ১০০ টাকার কাছাকাছি চলে এসেছে, সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে রান্নার গ্যাসের দাম। জ্বালানির এই ব্যাপক মূল্য বৃদ্ধির কারণ কি? এ বিষয়ে প্রশ্ন করতেই মেজাজ হারালেন মধ্যপ্রদেশের হেভিওয়েট বিজেপি নেতা রামরতন পায়াল।

পেট্রোপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে প্রশ্ন করতেই মধ্যপ্রদেশের কাটনি জেলা বিজেপি সভাপতি রামরতন পায়াল জানালেন যে, তালিবানদের কাছে চলে যেতে। আফগানিস্থানে ৫০ টাকা লিটার পেট্রোল পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু সেখানে তেল নেওয়ার লোক নেই। তাই, তাঁরা চলে যেতে পারেন। তিনি জানান, ভারতে অন্তত সকলে নিরাপদে আছেন। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ কেটে যাওয়ার পর তৃতীয় ঢেউয়ের মুখে দাঁড়িয়ে রয়েছে দেশ। আর এখন এসব প্রশ্ন করছেন সাংবাদিকেরা? প্রশ্ন করেছেন তিনি।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সাংবাদিকদের তিনি জানালেন যে, তাঁরা হলেন দায়িত্ববান সাংবাদিক। দেশজুড়ে কি পরিস্থিতি চলছে? সেটা কি তাঁরা বুঝতে পারছেন না? তাঁরা কি দেখতে পাচ্ছে না যে, কিভাবে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী? ৮০ কোটি মানুষকে বিনা মূল্যে রেশনের ব্যবস্থা করছেন। তবে, করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের কথা বললেও, করোনা নিয়ে খুব একটা সচেতনতা দেখা যায়নি বিজেপি নেতা রাম রতন পায়ালের। কারণ, তিনি ও তাঁর অনুগামীদের কারর মুখেই মাস্ক দেখা যায়নি।

বিজেপি নেতা রামরতন পায়ালের এই বক্তব্যের একটি ভিডিও নিমিষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়াতে। তাঁর এই বক্তব্য অনেকেই মেনে নিতে পারেননি। বৃক্ষরোপন অনুষ্ঠানে গিয়ে এই ধরনের বিতর্কিত মন্তব্য করতে দেখা গেছে তাঁকে। পেট্রোল-ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে যখন শঙ্কিত আপামর জনতা। তখন তাঁর এই বক্তব্যে নেট মাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেকে।

সম্প্রতি বিহারের বিজেপি বিধায়ক হরিভূষণ ঠাকুরকেও এই ধরণের বক্তব্য রাখতে দেখা গিয়েছিল। তিনি জানিয়েছিলেন যে, ভারতে থাকতে ভয় পেলে আফগানিস্তানের চলে যেতে পারেন। ভারতে এর কোন প্রভাব পড়বে না। কিন্তু যারা এখানে ভয় পাচ্ছেন, তাঁরা সেখানে চলে যেতে পারেন। সেখানে পেট্রোল-ডিজেলের দাম অনেক কম। কিন্তু ওখানে গেলে বুঝতে পারবেন যে, ভারতের গুরুত্ব কি?

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!