এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > মেদিনীপুর > নন্দীগ্রাম যে তাঁর হৃদয়েই আবারও প্রমাণ শুভেন্দুর, শহীদ পরিবারগুলিকে ঈদে বড়সড় উপহার!

নন্দীগ্রাম যে তাঁর হৃদয়েই আবারও প্রমাণ শুভেন্দুর, শহীদ পরিবারগুলিকে ঈদে বড়সড় উপহার!


বিগত বাম সরকারের আমলে নন্দীগ্রামে বামেদের বিরুদ্ধে আন্দোলনে যদি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নেতৃত্ব দেন, তাহলে তার অন্যতম সারথি ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। সেই থেকেই নন্দীগ্রামের মানুষের স্বয়নে, স্বপনে, জাগরনে রয়েছেন তৃণমূলের এই হেভিওয়েট মন্ত্রী। বর্তমানে তিনি রাজ্যের মন্ত্রীসভার গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। দক্ষ সংগঠক হিসেবেও পরিচিত। বিপদে-আপদে সবসময় নন্দীগ্রামের মানুষের পাশে দাঁড়াতে দেখা গেছে তাকে।

রক্তক্ষয়ী সেই 2008 সাল থেকেই রমজানের সময় নন্দীগ্রামের শহীদ সংখ্যালঘু পরিবারকে উপহার দেন শুভেন্দু অধিকারী। আর এবার একদিকে করোনা ভাইরাস এবং অন্যদিকে ভয়াবহ দূর্যোগ হলেও তিনি বদলাননি। পরিস্থিতি যতই সংকটজনক হোক না কেন, ঈদের দুদিন আগেই সেই সমস্ত সংখ্যালঘু শহীদ পরিবারের কাছে শুভেন্দু অধিকারীর পক্ষ থেকে পৌঁছে গেল উপহার। সূত্রের খবর, এদিন 6 মুসলিম পরিবারের হাতে তিনি নতুন জামাকাপড়, খাদ্য এবং শুভেচ্ছা বার্তা পৌঁছে দিয়েছেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

পাশাপাশি ভয়াবহ দুর্যোগের যে সমস্ত পরিবারের ক্ষতি হয়েছে, তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করতেও দেখা গেছে রাজ্যের এই হেভিওয়েট মন্ত্রীকে। কোনো পরিবার যাতে সরকারি সাহায্য পাওয়া থেকে বঞ্চিত না হন, তার জন্য সকলকে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। পরিদর্শন করছেন দুর্গত এলাকাগুলো। পাশাপাশি যে এলাকা বেশি বিপর্যস্ত, সেখানে দ্রুত যাতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা যায়, তার জন্য সব সময় প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিতে দেখা গেছে রাজ্যের হেভিওয়েট মন্ত্রীকে।

তবে এতসব সত্ত্বেও মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে অতীতের করা কাজ ভুলে যাননি শুভেন্দুবাবু। আর তাই প্রতিবার তিনি যেভাবে সংখ্যালঘু পরিবারগুলোকে ঈদের সময় সহযোগিতা করেন, এবারেও তার ফাঁক রাখলেন না। ভয়াবহ দুর্যোগের মুহূর্তেও যেভাবে শুভেন্দু অধিকারী সংখ্যালঘু শহীদ পরিবারগুলোর কাছে তার উপহারস্বরূপ শুভেচ্ছাবার্তা পাঠিয়ে দিচ্ছেন, তাতে রীতিমত খুশি সেই পরিবারগুলো। কিভাবে এত পরিস্থিতি সামলাচ্ছেন তিনি?

এদিন এই প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “মানুষের পাশে 365 দিন থাকা আমার নিয়মিত অভ্যাস। সেই 2006 সাল থেকেই নন্দীগ্রাম এবং খেজুরির মানুষের পাশে সারা বছর ধরেই থাকি। ভয়াবহ দুর্যোগের পর আজও তাদের সঙ্গে ঘুরে ঘুরে দেখা করেছি, প্রয়োজন জেনেছি, ব্যবস্থাও করেছি।” সব মিলিয়ে দুর্দিনের মুহূর্তে শুভেন্দু অধিকারীর এই দরাজহস্ত মনোভাব কিছুটা হলেও হাসি ফোটাচ্ছে নন্দীগ্রামের মানুষদের। নন্দীগ্রাম যে তাঁর হৃদয়েই আবারও প্রমাণ করলেন বঙ্গ রাজনীতির অন্যতম তরুণ-তুর্কি শুভেন্দু অধিকারী।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!