এখন পড়ছেন
হোম > আন্তর্জাতিক > গর্বিত বাংলা! শুভেন্দু অধিকারী এনে দিলেন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি! খুশির হাওয়া তৃণমূল পরিবারে

গর্বিত বাংলা! শুভেন্দু অধিকারী এনে দিলেন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি! খুশির হাওয়া তৃণমূল পরিবারে


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – আন্তর্জাতিক মহলের তরফে বাংলাকে দেওয়া হল নয়া খেতাব। গত সোমবার ফ্রান্সের দি ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি -এর গ্লোবাল ইলেকট্রিক ভেহিকেল আউটলুকের প্রকাশিত একটি রিপোর্ট অনুযায়ী জানা গেছে, ইলেকট্রিক বাসের পরিষেবা কলকাতাতে অত্যন্ত ফলদায়ক থাকার জন্য এই সংস্থা ২০২০ সালের রোল মডেল হিসেবে বাংলাকে গোটা বিশ্বের সামনে তুলে ধরতে চায়। এই তথ্য প্রকাশিত হতেই বাংলার শাসক মহলে উত্তেজনার ঢল নেমেছে।

জানা গেছে এই রিপোর্টে ওই সংস্থা জানিয়েছে পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও ইলেকট্রিক বাসের পরিষেবা চালু হলেও অন্যান্য দেশের যে কোন রাজ্যের তুলনায় এমনকি ভারতেরই অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় একমাত্র কলকাতাতেই এই পরিষেবা অত্যন্ত বেশি পরিমাণে চালু করা হয়েছে। এমনকি যাত্রীরাও এতে যথেষ্ট ভালো পরিষেবা পাচ্ছেন। বাংলার এই সংকটজনক পরিস্থিতিতেও এই আন্তর্জাতিক সম্মান রাজ্যের পরিবহন দপ্তরকে নতুন করে উজ্জীবিত করেছে বলে ধারণা করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সূত্রের খবর এদিন পরিবহনমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী সরাসরি জানিয়েছেন শুধুমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তা এখন আন্তর্জাতিক স্তরে খ্যাতিপ্রাপ্ত হয়েছে। জানা যাচ্ছে এদিন তিনি পরিবহন দপ্তরের কর্মীদেরও তাদের কাজের জন্য অভিনন্দন জানিয়ে ভবিষ্যতের উদ্দেশ্যে উৎসাহ দিয়েছেন।সর্বোপরি বলা যায় গোটা কলকাতায় বর্তমানে মোট ৮০ টি ইলেকট্রিক বাস পরিষেবা চালু করা হয়েছিল।অদূর ভবিষ্যতে এই সংখ্যা আরোও বৃদ্ধি পাবে বলে জানানো হয়েছে পরিবহন দপ্তরের তরফে।

অন্যদিকে মূলত পরিবেশ দূষণ রোধ করার জন্য ইলেকট্রিক বাস পরিষেবা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানা গেছে। সূত্রের খবর ফ্রান্সের দি ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি তরফে পাওয়া এই সম্মান বাংলার জন্য অত্যন্ত গর্বের বলে মনে করছেন প্রশাসনিক কর্তারা। জানা গেছে চীনের সেনজেন, ফিনল্যান্ডের হেলসিংকি, চিলির সেন্টিওগো- তেও ইলেকট্রিক বাস চালানোর ক্ষেত্রে একই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। কিন্তু ওই সংস্থার পেশ করা তথ্য অনুযায়ী ইলেকট্রিক বাস পরিষেবা দেওয়ার নিরিখে গোটা দেশে একমাত্র বাংলাই রোল মডেল হিসাবে বিবেচিত হয়েছে।

প্রসঙ্গত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে ভারতের তথা বাংলার জন্য এই সম্মান ভবিষ্যতে যেমন পশ্চিমবঙ্গের পরিবহন দপ্তরের কর্মীদের কাজে উৎসাহ বাড়াতে সাহায্য করবে। ঠিক তেমনই অন্যান্য দেশের অন্যান্য রাজ্যেও বাংলার এই নজির তাদের অনুপ্রেরণা জাগাবে। ইতিমধ্যেই পরিবহনমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীকে এই বিষয়টির জন্য সম্মান জ্ঞাপন করেছেন দলের বহু নেতাকর্মীরাই। শুভেন্দু অধিকারী এই কাজকে স্বাগত জানিয়েছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!