এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > শীর্ষ নেতৃত্বের বৈঠকে অনুপস্থিত স্বয়ং হেভিওয়েট জেলা সভাপতি, তৃণমূলের অন্দরে চরমে অস্বস্তি!

শীর্ষ নেতৃত্বের বৈঠকে অনুপস্থিত স্বয়ং হেভিওয়েট জেলা সভাপতি, তৃণমূলের অন্দরে চরমে অস্বস্তি!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – তৃণমূলের অন্দরে যে নেতা মন্ত্রীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে সেই আভাস সংক্রান্ত আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন অনেক রাজনীতিবিদ। ভোটের আগে নিজেদের দলের মধ্যেই একে অপরের মতাদর্শে সম্মতি না জানিয়ে একে অপরকে কটাক্ষ করতে দেখা গিয়েছিল দলের সদস্যদেরই। সেই সঙ্গে বিরোধের খবরও পাওয়া যায়।

এমন পরিস্থিতিতে তৃণমূলের অন্তরের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব যে মূল কারণ সেই আভাসই পাওয়া গিয়েছিল। বস্তুত কোথাও যেখানে বিরোধী দলে হেভিওয়েট নেতা মন্ত্রীদের যোগদানের খবর সামনে আসে, সেখানে অনেক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে ভোটে নতুন করে না দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিতেও দেখা যায়। সেইসঙ্গে নিজেদের দলে নিজেরাই ব্রাত্য হয়ে রয়েছেন এমন অভিযোগ উঠতে দেখা যায় কোথাও কোথাও।

আর এমন পরিস্থিতিতে তৃণমূল নিজেদের যতই বাঁচানোর চেষ্টা করুক না কেন, সেখানে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বই যে সামনে আসে সে কথাই মেনে নিয়েছেন অনেকে। তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, গতকাল মুর্শিদাবাদ জেলা পরিষদের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি আবু তাহের খান। সেই বৈঠকে নতুন কর্মাধ্যক্ষ নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়। কারণ কিছুদিন আগেই জেলা পরিষদের বন ও ভূমি কর্মাধ্যক্ষ মারা গিয়েছেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আর তাঁর জায়গায় কাকে কর্মাধ্যক্ষ করা হবে, তা নিয়েই এদিন জেলা পরিষদ সদস্যদের মতামত নেওয়া হয়। প্রয়াত কর্মাধ্যক্ষের স্মরণে ৮ তারিখ সভা হবে সেই কথাও জানান হয়। সেইসঙ্গে ওই সভার প্রস্তুতি নিয়েও আলোচনা হয় বলে জানা যায়। তবে এখানেও গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের আঁচ পেয়েছেন কেউ কেউ। কারণ, এদিনের বৈঠকে জেলা পরিষদের সভাধিপতি, সহ-সভাপতি সহ বেশ কয়েকজন সদস্যকে উপস্থিত থাকতে দেখা যায়নি।

আর এরা উপস্থিত না থাকায় দলের অন্দরে জল্পনা শুরু হয়েছে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে এই বিষয়ে দলের জেলা সভাপতি আবু তাহের খান জানান, “কেউ কেউ অন্য কাজের কথা বলে আসেননি। আমরা দেখব, সত্যিকারের কাজ ছিল, নাকি বাহানা।” তবে যদি বাহানা হয়, তাহলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি। অন্যদিকে, জেলা পরিষদের সভাধিপতি মোশারফ হোসেন মণ্ডল অসুস্থ থাকায় আসতে পারেননি বলেই জানিয়েছেন। তবে কর্মাধ্যক্ষ সহ অন্য সদস্যরা কেন বৈঠকে যায়নি, তা খোঁজ নিয়ে দেখছেন বলে জানান তিনি।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!