এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > বিজেপি > উৎসব মিটতেই খুনের রাজনীতি! প্রাণ হারালেন হেভিওয়েট বিজেপি নেতা!

উৎসব মিটতেই খুনের রাজনীতি! প্রাণ হারালেন হেভিওয়েট বিজেপি নেতা!


প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনা নিয়ে মাঝেমধ্যেই শাসকদলের বিরুদ্ধে সরব হতে দেখা যায় রাজ্যের বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টিকে। কিন্তু তা সত্ত্বেও মাঝেমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় শাসক-বিরোধী সংঘর্ষ থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা-কর্মীর মৃত্যুর ঘটনা সামনে আসে। আর এবার উৎসবের মরসুম কাটতে না কাটতেই প্রাণ হারালেন এক বিজেপি নেতা। জানা গিয়েছে, উত্তর দিনাজপুর জেলা বিজেপির যুব মোর্চার সহ-সভাপতি মিঠুন ঘোষকে গুলি করে খুন করা হয়েছে। যে ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে এলাকা জুড়ে। পরিবারের তরফে দাবি করা হয়েছে, এই ঘটনার পেছনে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের জড়িত।

সূত্রের খবর, গত রবিবার রাতে জেলা বিজেপি যুব মোর্চার সহ সভাপতি মিঠুন ঘোষকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়। আর তারপরেই তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা বলে অভিযোগ। পরবর্তীতে বাড়ির সামনে লুটিয়ে পড়েন সেই বিজেপি নেতা। আর তা দেখে রীতিমতো স্থানীয় বাসিন্দারা সেই মিঠুন ঘোষকে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। তবে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। আর এরপর থেকেই রীতিমতো উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে এলাকা জুড়ে। ইতিমধ্যেই এই ব্যাপারে তৃণমূলের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে মৃতের পরিবার।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এদিন এই প্রসঙ্গে মৃত বিজেপি নেতা মিঠু ঘোষের বাবা সন্টু ঘোষ বলেন, “তৃণমূলের তিন দুষ্কৃতী বাড়ি থেকে ছেলেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে বাড়ির সামনে গুলি করে খুন করে। তিনজনকে চিনতে পেরেছি।” একইভাবে এই গোটা ঘটনায় দোষীদের শাস্তির দাবিতে বৃহত্তর আন্দোলনে নামা হবে বলে জানিয়ে দিয়েছেন উত্তর দিনাজপুর জেলা বিজেপির সভাপতি বাসুদেব সরকার। স্বাভাবিকভাবেই পুজোর পরে গোটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে রীতিমতো চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে এলাকা জুড়ে। তবে বিজেপি নেতার মৃত্যু ঠিক কোন কারণে এবং পুলিশি তদন্তে ঠিক কি উঠে আসে, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!