ভোট দানের পর তৃণমূলের জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী বক্তব্য হেভিওয়েট তারকা সাংসদের কলকাতা তৃণমূল বামফ্রন্ট রাজনীতি রাজ্য April 26, 2021 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – আজ সপ্তম দফার নির্বাচনে ভোট দান চলছে বালিগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রে। রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ বিধানসভা কেন্দ্রগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো বালিগঞ্জ কেন্দ্রটি। এই কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন রাজ্যের বিদায়ী পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। আজ সকালে কালী মন্দিরে পুজো দিলেন তিনি। পুজোর পর ভোট পরিদর্শনে বের হলেন তিনি। আর এই কেন্দ্রের ভোটার হলেন তারকা তৃণমূল সাংসদ নুসরত জাহান। আজ সকাল সকাল তাঁর মাকে সঙ্গে নিয়ে ভোট দান করলেন তারকা তৃণমূল সাংসদ নুসরত জাহান। বালিগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের একটি স্কুলে ভোট দান করলেন তিনি। ভোটদানের পর গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছিলেন নুসরত জাহান। যেখানে তিনি জানালেন, এবারের নির্বাচনে তৃণমূলের জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী রয়েছেন তিনি। সাংসদ জানালেন, ভোটের প্রচারকার্যে যেখানেই তিনি গেছেন, সেখানেই দেখেছেন মানুষ শুধুমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই সমর্থন করছেন। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - এরপরই নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে একাধিক তোপ দাগলেন তিনি। তিনি প্রশ্ন করেন, এতদিন ধরে নির্বাচন কমিশন কি ঘুমোচ্ছিল? তিনি অভিযোগ করেছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন জনসভা না করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছেন, সেসময় নির্বাচন কমিশন সমস্ত নির্বাচনী জনসভা বন্ধ করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছিল। তিনি অভিযোগ করেছেন, নির্বাচন কমিশন এখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কথা বেশি শুনে থাকে অন্যদের তুলনায়। অন্যদিকে, বালিগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রে সিপিএমের প্রার্থী হয়েছেন ফুয়াদ হালিম। আজ সকালে জিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া বিল্ডিংয়ে গিয়ে ভোট দান করলেন চিকিৎসক ফুয়াদ হালিম। এরপর ভোট পরিদর্শন করলেন তিনি। রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকার উভয়কেই অভিযুক্ত করলেন ফুয়াদ হালিম। আবার নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন নন্দীগ্রামের সিপিএম প্রার্থী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। তিনি জানালেন, প্রথম দফা থেকেই নির্বাচন কমিশন নিজের দায়িত্ব পালন করতে পারেনি, যার ফলে মানুষের মনে আশঙ্কা প্রকাশ পেয়েছে। রাজ্যের মানুষ বিপর্যস্ত অবস্থায় ছিলেন। এবারের নির্বাচন তাঁদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দল, কেন্দ্রীয় সরকারের একসঙ্গে কাজ করার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু নির্বাচন কমিশন সে কাজ করতে পারেনি। আপনার মতামত জানান -