এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > Breaking News, তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযোগ নিয়ে নির্বাচন কমিশনে বিজেপি

Breaking News, তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযোগ নিয়ে নির্বাচন কমিশনে বিজেপি


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – কোচবিহারের শীতলকুচির ঘটনায় সরাসরি বিজেপিকে অভিযুক্ত করেছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের পদত্যাগ যেমন দাবি করেছে, তেমনি কটাক্ষ করেছে নির্বাচন কমিশনকে। প্রসঙ্গত, কোচবিহারে রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের প্রবেশে ৭২ ঘন্টার নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কমিশন। এই ইস্যুতে কমিশনকে কটাক্ষ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন যে, নির্বাচন কমিশনের মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট আসলে হলো মোদী কোড অফ কন্ডাক্ট। এরপর তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হলো বিজেপি।

আজ তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযোগ জানিয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হলো বিজেপি। অভিযোগ জানাবার পর বিজেপি নেতা মুখতার আব্বাস নাকভি জানালেন যে, শীতলকুচিতে চতুর্থ দফার নির্বাচনের দিনে যে ঘটনা ঘটেছে, তা অপরাধ। গোটা ঘটনাকে যেভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, তা অপরাধ। এ কারণেই বিজেপি নেতৃত্ব নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হলেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আবার, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কটাক্ষ করে জানিয়েছেন যে, নির্বাচন কমিশনের মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট,  মোদী কোড অফ কন্ডাক্ট হয়ে গেছে। এ প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা মুখতার আব্বাস নাকভি জানালেন যে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যে খুন-খারাপির খেলা খেলেছিলেন। তাতে বাধা পড়েছে। যেভাবে অবাধ ও নিরাপদ নির্বাচন হবার উচিত ছিল, তার জন্য নির্বাচন কমিশন যা করেছে, তা ভয়মুক্ত নির্বাচন করার প্রচেষ্টায়।

শীতলকুচিতে যে শুধুমাত্র তৃণমূল কংগ্রেসকে প্রবেশে বাধা দেওয়া হচ্ছে, তা নয়। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকাতে স্পষ্ট জানানো হয়েছে যে, ৭২ ঘন্টা সেই জেলায় কোন রাজনৈতিক দল প্রবেশ করতে পারবে না। তাঁর প্রশ্ন, সে ক্ষেত্রে শুধুমাত্র কেন বন্দ্যোপাধ্যায়েরই গায়ে লাগছে? যা থেকে তিনি মনে করছেন, নিশ্চয়ই কোথাও সমস্যা আছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। কোড অফ কন্ডাক্ট ভেঙেছে তৃণমূল।

আবার, শীতলকুচির ঘটনাকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গণহত্যা বলে অভিযোগ করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন, গুলি কাণ্ডের তথ্য লুকোতে ৭২ ঘন্টার নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য জানালেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলছেন গণহত্যা হয়েছে, পুলিশ সুপার বলছেন আত্মরক্ষায় গুলি চালানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ঘেরাও করে রাখার কথা বলেছেন। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সঙ্গে তৃণমূলের নিচু স্তরের নেতারাও যে ভাষায় কেন্দ্রীয় বাহিনীকে আক্রমণ করেছেন, যেভাবে প্ররোচনামূলক বক্তব্য রেখেছেন, তার ফলেই এই ঘটনা ঘটেছে।

 

 

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!