এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > শীতকালে চুল সতেজ রাখতে কি করা উচিত! জানুন বিস্তারিত

শীতকালে চুল সতেজ রাখতে কি করা উচিত! জানুন বিস্তারিত


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – “চুল তার কবেকার বিদিশার নিশা” কেবল জীবনানন্দ দাশই নয়, যুগে যুগে কবিদের লেখনীতে নারীর সৌন্দর্যের বর্ণনায় চুলের সৌন্দর্যের কথা উঠে এসেছে। শুধু তাই নয়, এক ঢাল কালো চুল আপনার সৌন্দর্যকে আলাদা স্টেটমেন্ট দিতে যথেষ্ট। তাই লম্বা চুল থেকে শুরু করে চুলকে কালো রাখতে, সুন্দর করে তুলতে অনেকেই নিয়ে ফেলেন অনেক পন্থা।

চোখ, ত্বক বা দাঁতের মতো চুলও যে মানুষকে কতটা আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে তা বলাই বাহুল্য। তবে এই দূষণের পরিবেশে অনেকেরই চুল নিয়ে দেখা যায় অনেক সমস্যার। চুল পেকে যাওয়া থেকে শুরু করে টাক পড়ে যাওয়ার মত অনেক সমস্যা তৈরি হয়েছে এখন। তবে চুলকে সুন্দর, দূষণমুক্ত, ঝলমলে, কালো রাখতে কি উপায় বেছে নিলে পেতে পারেন সুফল? জেনে নিন এখনই।

প্রথমত:- চুল প্রোটিন দিয়ে তৈরি, তাই আপনার ডায়েটে পর্যাপ্ত প্রোটিন রয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করা প্রয়োজনীয়। বস্তুত, প্রোটিন হ’ল চুলের বিল্ডিং ব্লক হিসেবে পরিচিত। আর ডিম যেহেতু প্রোটিনের অন্যতম প্রাকৃতিক উৎস, তাই চুল ভালো রাখতে আপনার ডায়েটে ডিম থাকা প্রয়োজন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

দ্বিতীয়ত:- চুলের জন্য আয়রন একটি প্রয়োজনীয় খনিজ যা আপনার চুলের কোষগুলিকে সতেজ রাখে। শরীরে আয়রনের অভাবে চুল পড়তে পারে। বস্তুত, আয়রনের অভাবে চুলের গোড়ায় অক্সিজেন এবং পুষ্টিগুণগুলি পর্যাপ্ত পরিমাণে পৌঁছতে পারে না। ফলে চুলের বৃদ্ধি বাঁধা প্রাপ্ত হয়। সেইসঙ্গে চুলের গোড়া আলগা হতে শুরু করে। ফলে আয়রন বাড়াতে পালং শাক বা সবুজ পাতা যুক্ত খাবার খান।

তৃতীয়ত:- ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আপনার চুলকে ঘন করতে সাহায্য করে। যেহেতু আপনার শরীর এই স্বাস্থ্যকর চর্বি উত্পাদন করতে পারে না তাই এগুলি খাদ্য থেকেই শরীর সরবরাহ করে। আর ওমেগা থ্রি বা ফ্যাটি অ্যাসিড বাদাম এবং আখরোটে বেশি থাকে।

চতুর্থত:- বায়োটিন কোষের প্রসারণের জন্য প্রয়োজনীয় হয়। যা আপনার চুল সুন্দরভাবে বাড়ার জন্য প্রয়োজনীয়। এছাড়া এটি অ্যামিনো অ্যাসিড তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আয়রন, জিঙ্ক এবং বি ভিটামিনের সাথে বায়োটিন সমৃদ্ধ থাকে। তবে আস্ত শস্যদানাকে বায়োটিনের উৎস বলা হয়।

পঞ্চমত:- চুলের বৃদ্ধির জন্য প্রতিদিন গাজরের রস পান খাওয়া প্রয়োজন। কারণ গাজরে আছে ভিটামিন এ যা চুলের প্রতিটি কোষ বৃদ্ধি করে চুলের বেড়ে ওঠার জন্য প্রয়োজন। এছাড়া ভিটামিন ই চুলের কোষে রক্ত ​​সঞ্চালনে সাহায্য করে বলেও জানা যায়।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!