এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > দিল্লি সফরে মুখ্যমন্ত্রীর সমস্ত কার্যকলাপের ওপর রয়েছে কড়া নজর, যা থেকে বাড়ছে ক্ষোভ ও বিতর্ক

দিল্লি সফরে মুখ্যমন্ত্রীর সমস্ত কার্যকলাপের ওপর রয়েছে কড়া নজর, যা থেকে বাড়ছে ক্ষোভ ও বিতর্ক


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – দিল্লিতে মুখ্যমন্ত্রীর সমস্ত পদক্ষেপের উপর কড়া নজর রয়েছে পুলিশ ও নিরাপত্তা কর্মীদের। তিনি কোথায় যাচ্ছেন? কি করছেন? তার সমস্ত কিছুর ভিডিও করা হচ্ছে। তাঁর সমস্ত কর্মসূচির ওপর কড়া নজর রাখছে পুলিশ ও নিরাপত্তা কর্মীরা। বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে, দিল্লি পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, তাঁর নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতেই এই ধরনের পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে একাধিক রাজনৈতিক বিশ্লেষক জানাচ্ছেন যে, দিল্লি থেকে যেভাবে বিরোধী নেতা-নেত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করতে শুরু করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যেভাবে বিজেপি বিরোধী একাধিক সাংস্কৃতিক জগতের মানুষের সঙ্গেও তিনি বৈঠক করেছেন, তাতে যথেষ্ট উদ্বেগ বাড়ছে বিজেপির। একারণেই তাঁর সমস্ত গতিবিধির ওপর রাখা হচ্ছে বিশেষ নজর। জানা যাচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর সমস্ত গতিবিধি নজর রাখছে পুলিশ। সবকিছু ক্যামেরাবন্দি করা হচ্ছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

যে বিষয়টি নিয়ে ক্ষুব্ধ হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের প্রশ্ন, কি কারণে নজরদারি হচ্ছে পুলিশের? পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, তাঁর নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তবে প্রশ্ন উঠেছে, এর পেছনে কি কোন রাজনৈতিক কারণ রয়েছে? এদিকে দিল্লি থেকে একাধিক বিরোধী নেতৃত্বের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একুশে জুলাই এর মঞ্চ থেকে সমস্ত বিরোধীদের একজোট হবার বার্তা দিয়েছিলেন তিনি।

এরপর দিল্লি সফরে গিয়ে রাহুল গান্ধী, সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে যেমন তিনি বৈঠক করেছেন। তেমনি বৈঠক করেছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল, কানিমোঝির সঙ্গে। আবার, সাংস্কৃতিক জগতের ব্যক্তিত্ব শাবানা আজমি, জাভেদ আখতারের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন তিনি। বিজেপি বিরোধী সমস্ত শক্তির সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে শুরু করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। গত, ২০১১ সালে রাজ্যে পরিবর্তন ঘটাতে বামবিরোধী শক্তিকে এক হবার বার্তা দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এবার সেই ফর্মুলাতেই দিল্লীর সিংহাসন থেকে বিজেপিকে তাড়াতে বড়োসড়ো পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর এই পদক্ষেপ বিজেপির যথেষ্ট মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলেই তাঁর গতিবিধি নজরে রাখা হচ্ছে বলে, মনে করছেন একাধিক রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!