এখন পড়ছেন
হোম > আন্তর্জাতিক > করোনা অবহেও নতুন পালক মমতার মুকুটে! আবারো ছিনিয়ে নিলেন দেশের ‘সেরার সেরা’ খেতাব!

করোনা অবহেও নতুন পালক মমতার মুকুটে! আবারো ছিনিয়ে নিলেন দেশের ‘সেরার সেরা’ খেতাব!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট –পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের শিরে জুটলো আবারো একটি শিরোপা। দেশের স্কচ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরের গ্রিভান্স সেল ‘ই-সমাধান’কে তাদের সর্বোচ্চ পুরস্কারে ভূষিত করা হলো। ইতিপূর্বে, তৃণমূল সরকারের কন্যাশ্রী সহ একাধিক সরকারি প্রকল্প আন্তর্জাতিক শেষ্ঠত্বের অভিধায় ভূষিত হয়েছিল। এই ধারাতেই নতুন সংযোজন হলো স্কচ ফাউন্ডেশনের সর্বশেষ্ঠ পুরস্কার ও সন্মান ‘স্কচ প্ল্যাটিনাম অ্যাওয়ার্ড’।

প্রসঙ্গত, দেশের মধ্যেকার কোন অসাধারণ প্রকল্প বা প্রয়াসকে প্রতিবছর পুরস্কার দিয়ে সম্মানিত করে স্কচ ফাউন্ডেশন। প্রতিযোগিতামূলক পদ্ধতি প্রয়োগ করে তাঁরা প্রথম, দ্বিতীয় পুরস্কারের অধিকারীদের মনোনীত করে থাকে। চলতি বছরের দেশের সেরা উদ্যোগ, প্রকল্প বা প্রচেষ্টাকে তাঁরা ১০ টি সিলভার, ৩ টি গোল্ড ও ১ টি প্ল্যাটিনাম পুরস্কারে সম্মানিত করে। গত বৃহস্পতিবার তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত পশ্চিমবঙ্গ সরকারের গ্রিভান্স সেল ‘ই-সমাধান’ পেল এবছরের সর্বশেষ্ঠ প্ল্যাটিনাম পুরস্কার। পূর্বে গত ২০১৪ সালে সর্বসেরা এই প্ল্যাটিনাম পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিল রাজ্যের ‘ই-আবগারি দপ্তর’। তারপর এবছর পুনরায় সম্মানিত হলো রাজ্যের আরো এক সরকারি প্রচেষ্টা।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সংবাদসূত্রে জানা গেছে, গত বছর থেকে চালু করা রাজ্যের গ্রিভান্স সেল ‘ই-সমাধান’ টি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মস্তিস্কপ্রসূত ও পরিকল্পিত। রাজ্যের সাধারণ জনগণ যাতে তাঁদের যেকোন সমস্যার কথা সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরে জানাতে পারেন, এবং জনগণের নিকট হতে আসা সমস্যাবলীর মধ্যে কোনটি গুরুতর বা কোনটির দ্রুত সমাধান প্রয়োজন তা বুঝে প্রশাসন যাতে দ্রুততার সঙ্গে সেই সমস্যাগুলির সুষ্ঠু সমাধান করতে পারে সেকারণেই এই গ্রিভেন্স সেল চালু করার উদ্যোগ নেন মুখ্যমন্ত্রী।

নবান্ন থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই ‘ই-সমাধান’ এর মাধ্যমে এখনো পর্যন্ত রাজ্যের নাগরিকদের কাছ থেকে পাওয়া মোট অভিযোগগুলির মধ্যে ৯৫ % (সংখ্যার বিচারে যা প্রায় ৮ লক্ষ ১৬ হাজার) -এরও বেশি অভিযোগের সুষ্ঠু সমাধান করা সম্ভব হয়েছে।

সংবাদসূত্রে জানা গেছে, এবারে পুরস্কারের জন্য স্কচ ফাউন্ডেশনের কাছে দেশের প্রায় ৪ হাজার উদ্যোগের নাম জমা পড়েছিল। স্কচ ফাউন্ডেশন তাদের বিচারে মুখ্যমন্ত্রীর মস্তিস্কপ্রসূত ‘ই-সমাধান’ দিয়েছে শেষ্ঠত্বের শিরোপা। স্কচ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে পাওয়া এই সন্মান মুখ্যমন্ত্রী ও বটেই, রাজ্য সরকারের জন্যও অত্যন্ত গর্বের বিষয়। আগামী বছরের বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে মুখ্যমন্ত্রীর এই সন্মানলাভের বিষয়টি রাজনৈতিক দিক থেকেও বিশেষ তাৎপর্যবাহী বলে বিভিন্ন মহলের ধারণা।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!