এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > মুকুল রায়ের জন্য বড়সড় সুখবর, জেনে নিন

মুকুল রায়ের জন্য বড়সড় সুখবর, জেনে নিন


৯ ফেব্রুয়ারি সরস্বতী পুজোর অনুষ্ঠানে নদিয়ার হাঁসখালিতে তৃণমূল নেতা তথা স্থানীয় বিধায়ক ও মতুয়া সংগঠনের নেতা সত্যজিত্‍ বিশ্বাস খুন হয়েছিলেন। খুনের পরেই তৃণমূলের তরফ থেকে মুকুল রায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হয়েছিল। যদিও বার বার সেই দাবি খন্ডণ করেছেন মুকুল রায়।

কিন্তু নদিয়া জেলার তত্‍কালীন তৃণমূল সভাপতি গৌরীশঙ্কর দত্তের অভিযোগ ছিল মুকুল রায় ওই হত্যাকাণ্ডের মূল চক্রী। খুনের পরের দিন পার্থ চট্টোপাধ্যায় ওই নেতার বাড়িতে গিয়েছিলেন । গোটা ঘটনার প্রকৃত তদন্তের দাবি করেছিলেন তিনি। পরোক্ষে মুকুল রায়ের দিকেই অভিযোগে আঙুল তুলেছিলেন তিনি। এর পর ওই ঘটনায় মুকুল রায় সহ ৪ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছিল।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ মুকুল রায়ের পাশে দাঁড়িয়ে দাবি করেছিলেন যে ঘুনের ঘটনা যখন ঘটেছে তখন মুকুল রায় ছিলেন কলকাতায়। সাথেই তিনি নিরপেক্ষ তদন্তও দাবি করেছিলেন। আর এই ঘটনাকে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব  আখ্যা দিয়েছিলেন।

মুকুল রায় ও নিজের বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করে খুনের ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, পশ্চিমবঙ্গের যেখানেই তৃণমূলের কেউ গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে খুন হচ্ছেন, সবেতেই দিলীপ ঘোাষ কিংবা মুকুল রায়ের নাম জড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ স্বস্তি দিল বিজেপি নেতা মুকুল রায়কে। এই খুন কাণ্ডে নদিয়ার তৃণমূল বিধায়ক সত্যজিত্‍ বিশ্বাসের হত্যাকাণ্ডে এফআইআর-এ নাম ছিল মুকুল রায়ের। তাঁর নদিয়ায় ঢোকার ব্যাপারেও নিষেধাজ্ঞা ছিল।

সূত্রের খবর অনুযায়ী, আদালতে ওই খুনের মামলার চার্জশিট জমা পড়েছে। তাতে মুকুল রায়ের নাম নেই বলেই জানা গিয়েছে। এবার আদালতে পেশ করা চার্জশিটে মুকুল রায়ের নাম না থাকায় মুকুল রায়ের নদিয়ায় প্রবেশে আর কোনও বাধা রইল না।যা স্বস্তি দিয়েছে মুকুল রায়কে। আর এদিকে অন্যতম বড় খুশির খবর।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!