এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে মানুষের দ্বারা প্রত্যখ্যাত, সিভিক মুখ্যমন্ত্রী বলে কটাক্ষ শুভেন্দুর

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে মানুষের দ্বারা প্রত্যখ্যাত, সিভিক মুখ্যমন্ত্রী বলে কটাক্ষ শুভেন্দুর


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – গতকাল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে একের পর এক কটাক্ষ করলেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি জানালেন, নির্বাচনে হেরে গিয়েও নির্লজ্জের মত মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসে রয়েছেন, এমন উদাহরণ আর কোথাও নেই। মুখ্যমন্ত্রীকে যিনি পরাস্ত করেছেন তিনি হলেন বিরোধী দলনেতা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হলেন ভোটে হারা মুখ্যমন্ত্রী। তাঁকে মানুষের দ্বারা প্রত্যখ্যাত হওয়া মুখ্যমন্ত্রী, সিভিক মুখ্যমন্ত্রী বলেও কটাক্ষ করলেন তিনি। তিনি জানালেন, রাজ্যের মানুষ মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁকে বাতিল করে দিয়েছেন, কিন্তু এরপরও তিনি মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন। কেরালা, হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী যারা পরাজিত হয়েছিলেন, তাঁরা মুখ্যমন্ত্রী পদে বসেন নি, একমাত্র ব্যতিক্রমী হলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এরপর মুকুল রায়কে তীব্র কটাক্ষ করে শুভেন্দু অধিকারী জানালেন, মুকুল রায় কোনদিন ভোটে জয়লাভ করতে পারেন নি। যে আসনে তাঁকে বসানো হয়েছিল, বিজেপির কোন অফিস সহায়ককেও সেখানে দাঁড় করালে, তিনি জিতে যেতেন। ভারতীয় জনতা পার্টির সিনিয়র লিডারশিপের জায়গা দিয়ে ভোটে দাঁড় করানো হয়েছিল মুকুল রায়কে। ভোটে জিতে ছিলেন তিনি। কিন্তু ছেলের ব্যবসার কারণে তৃণমূলে চলে গেছেন তিনি। তাতে তাঁদের কি করার আছে? কৃষ্ণনগর উত্তরে লোকসভা ভোটে ৫০ হাজার লিড ছিল বিজেপির। এখানে যাকে দাঁড় করানো হতো, তিনিই জিতে যেতেন। শুভেন্দু অধিকারী জানান, পশ্চিমবঙ্গে প্রচুর মানুষ বেকার। নুন আনতে পান্তা ফুরায় অবস্থা। সংসার চলবে কিভাবে? সিভিক মুখ্যমন্ত্রী সিভিক ভলেন্টিয়ার দিয়ে দেখেছেন।

তাঁর অভিযোগ, এনআরসির ভয় দেখিয়ে ভোট পেয়েছে তৃণমূল। বিজেপি কোনদিন সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু তাড়িয়ে দেবার কথা বলেনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কখনো মানুষের মধ্যে ভেদাভেদ করেন না। এরপর দলের কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি জানালেন যে, টিভিতে দেখানো হচ্ছে, এ কখনো বিজেপি ছেড়ে চলে যাচ্ছে, আবার ও কখনো চলে যাচ্ছে। এসব দেখে বিচলিত না হতে। ভারত মাতার বীর সন্তান হিসেবে বিজেপি করতে গেলে, পশ্চিমবঙ্গকে দ্বিতীয় বাংলাদেশ হওয়া থেকে রক্ষা করতে গেলে, দলের পতাকাকে আঁকড়ে ধরে রাখতে হবে। কে এলো, কে গেলো,সেদিকে বিশেষ কান দেওয়ার দরকার নেই। দলের কর্মী-সমর্থকদের ঐক্যবদ্ধ থাকার বার্তা দিলেন তিনি। তিনি জানালেন, তাঁরা ৭৭ টি পদ্মফুল বিধানসভার মধ্যে তৈরি করতে পেরেছেন।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!