এখন পড়ছেন
হোম > বিশেষ খবর > পর্ষদকে পাঠানো নম্বরে রয়েছে অসংখ গরমিল,আবার নতুন করে নম্বর জমা দেওয়ার নির্দেশ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের

পর্ষদকে পাঠানো নম্বরে রয়েছে অসংখ গরমিল,আবার নতুন করে নম্বর জমা দেওয়ার নির্দেশ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – মধ্যশিক্ষা পর্ষদের পক্ষ থেকে গতকালের মধ্যেই ছাত্র-ছাত্রীদের নবম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার নম্বর পাঠিয়ে দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল রাজ্যের স্কুলগুলিকে। কিন্তু অভিযোগ উঠেছে স্কুল গুলির পক্ষ থেকে যে নম্বর পাঠানো হয়েছে, সেখানে যথেষ্ট গরমিল রয়েছে। এ কারণে নম্বর পাঠানোর সময় সীমা বাড়িয়ে দিল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। একাধিক স্কুলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, ওয়েবসাইটে সমস্যা থাকার কারণে নম্বর পাঠাতে যথেষ্ট সমস্যা হচ্ছে।

এরপর মধ্যশিক্ষা পর্ষদের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে যে,সমস্ত শিক্ষার্থীর নাম, রেজিস্ট্রেশন নাম্বার আবার ভালো করে মিলিয়ে নিতে হবে। যদি কোনো ভুল-ত্রুটি হয়, তবে কঠোর পদক্ষেপ নেবার হুঁশিয়ারি দেয়া হয়েছে। এ বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা নবম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষায় কত নম্বর পেয়েছিল? তা মধ্যশিক্ষা পর্ষদকে পাঠানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছিল রাজ্যের বিভিন্ন স্কুল গুলিকে। কিন্তু বেশ কিছু স্কুলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, তাড়াতাড়ি নম্বর পাঠাতে গিয়ে ভুল নম্বর চলে গেছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এ কারণে আরো একদিন সময় বাড়ালো মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। পর্ষদের পক্ষ থেকে নবম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার নম্বর অবিকৃত অবস্থায় পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে কোনো ভুল-ভ্রান্তি দেখা দিলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের হুঁশিয়ারি দেয়া হয়েছে। আবার একাধিক স্কুলের প্রধান শিক্ষক, শিক্ষিকা অভিযোগ করেছেন যে, শিক্ষার্থীদের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের নম্বর বাড়াতে চাপ দিচ্ছেন একাধিক অভিভাবক।

কখনো স্কুলে গিয়ে তারা বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন, কখনো বা ফোন করে হুমকি দেয়া হচ্ছে। কিছুক্ষেত্রে অভিভাবকেরা লিখিত আবেদন জানিয়েছেন, নম্বর বাড়াবার জন্য। এ প্রসঙ্গে নারায়ণগড় এর এক শিক্ষক জানিয়েছেন যে, অভিভাবকের স্পষ্ট বুঝিয়ে দিয়েছেন যে, ছেলে মেয়েরা কম নম্বর পেলে শিক্ষকদের কপালে দুঃখ আছে। অনেকে স্পষ্ট হুমকি দিয়েছেন, চাকরি করতে মাস্টারমশাইদের এখানে আসতেই হবে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!